বজলুর বহমান স্মৃতিপদক পরিচিতি
বজলুর বহমান স্মৃতিপদক পরিচিতি


বজলুর রহমান সম্পর্কে : বজলুর রহমানের জন্ম ১৯৪১ সালের ৩ আগস্ট ময়মনসিংহ জেলায়। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ঢাকা অধ্যয়নকালে তিনি ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি ৬২-এর ছাত্র আন্দোলন, ৬৬-এর ৬দফা, ৬৮-৬৯-এর গণঅভ্যূত্থান মুক্তিযুদ্ধ, সামরিক শাসন ও স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন, যদিও তিনি সম্মুখ রাজনীতিতে যুক্ত না থেকে রাজনীতির নেপথ্য সংগঠক এবং বিশ্লেষকের ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬১ সালে তিনি সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন দৈনিক সংবদ-এ, এবং পরবর্তীতে খুব অল্পসময় বাদে আমৃত্যু নিষ্ঠার সাথে সংবাদ-এর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, তিনি ছিলন সৎ, নির্ভিক ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার প্রতীক। তিনি কমিউনিস্ট পার্টির মুক্তিযুদ্ধকালীন মুখপত্র ‘মুক্তিযুদ্ধ’ সম্পাদনা করেন। তিনি কমিউনিস্ট পার্টির
মুখপত্র ‘সাপ্তাহিক একতা’র প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮০ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত তিনি জাতীয় প্রেসক্লাব-এর সিনিয়র সহসভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। বজলুর রহমান ১৯৮৪ সালে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা (আইওজে) বাংলাদেশ শাখার সভাপতি, ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা
(বাসদ)- এর পরিচালনা পর্ষদ সদস্য এবং বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সদস্য নিযুক্ত হন। তিনি ১৯৯৮-৯৯ সালে প্রেস কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।
রাজনৈতিক কর্মকান্ড এবং সাংবাদিকতার পাশাপাশি তিনি ছিলেন শিশু-কিশোর সংগঠন ‘ খেলাঘর’-এর
অন্যতম সংগঠক। পরবর্তীতে তিনি এই সংগঠনের ‘ভাইয়া’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
যেভাবে শুরু হলো বজলুর রহমান স্মৃতিপদক : ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি আকস্মিকভাবে প্রয়াত হন স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত খ্যাতনামা সাংবাদিক বজলুর রহমান। প্রয়াণের পর তাঁর পরিবার ও বন্ধুদের সহায়তায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মৌলিক তথ্যভিত্তিক অনুসন্ধানী রিপোর্ট/ফিচার-এর জন্য বজলুর রহমান স্মৃতিপদক প্রদান
করে আসছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। ২০০৮ সাল থেকে প্রতিবছর প্রিন্ট মিডিয়ার একজন সাংবাদিক এবং ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার একজন এপিসোড নির্মাতাকে এই সম্মানে ভূষিত করা হয়। বজলুর রহমান ছিলেন একজন প্রগতিশীল রাজনীতিবিদ যিনি মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি সম্পৃক্ত ছিলেন এবং পেশাগত জীবনে তিনি ছিলেন
সাংবাদিক। কাজেই তাঁর আদর্শ এবং জীবনকর্মকে ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাংবাদিকতার জন্য ‘বজলুর রহমান স্মৃতি পদক’ প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
জুরি বোর্ড : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে সভাপতি করে গঠিত জুরি বোর্ডের সদস্য হিসেবে ছিলেন: ইতিহাবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক মেজর (অব.) এ এস এম সামছুল আরেফিন, সাংবাদিক খন্দকার মুনীরুজ্জামান, সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধুরী, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব নওয়াজেশ আলী খান, ফরিদুর রেজা সাগর, মাহফুজ আনাম (ডেইলি স্টার সম্পাদক) মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর (নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট কমিউনিকেশন), রোবায়েত ফেরদৌস (অধ্যাপক, গণসংযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ডা. সারওয়ার আলী । পরবর্তীতে খন্দকার মুনীরুজ্জামান, জগলুল আহমেদ চৌধুরী, মুহম্মদ জাহাঙ্গীর এবং সভাপতি অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক প্রয়াত হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গোলাম রহমানকে সভাপতির দায়িত্ব প্রদান করা হয় এবং সাংবাদিক সোহরাব হাসান, সাংবাদিক মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু, ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. আবু মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন জুরি হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।
জুরি বোর্ড প্রণীত নীতিমালা : শুরু থেকেই জুরিবোর্ড এই পদক প্রদানের জন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেন, যার ভিত্তিতে প্রতিবেদনগুলোর মান নির্ণিত হয়। সার্বিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে মৌলিক গবেষণা, ভাষার ব্যবহার,হৃদয়গ্রাহিতা ও জনগণের অংশগ্রহণের বিষয়টি প্রাধান্য পায়। বিচার মানদন্ড : প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষেত্রে ভাষার
ব্যবহার, তথ্যের যথার্থতা ও নতুনত্ব এবং সার্বিক মূল্যায়ন; ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্ষেত্রে তথ্যনির্ভর/গবেষণালব্ধ, নির্মাণশৈলী/নান্দনিকতা ও সার্বিক মূল্যায়ন। প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষেত্রে এন্ট্রি সংখ্যা ২৫ এর বেশি হলে একটি যাচাই-বাছাই কমিটি কর্তৃক মানসম্পন্ন এন্ট্রিগুলি নির্বাচন করে মূল বিচারকদের নিকট প্রেরণ করা হয়। একবার পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি পরবর্তী তিন বছর পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে না এই বিধান শুরুতে থাকলেও ২০২৫-এর মনোনয়ন থেকে এই বিধান উঠিয়ে নেয়া হয়েছে। ২০২৫-এ প্রিন্ট মিডিয়ার সাথে অনলাইন মিডিয়াকে যুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে দুটি ক্যটাগরি : ১) প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়া ও ২) ইলেকট্রনিকস মিডিয়া। প্রিন্ট মিডিয়ার প্রতিবেদনসমূহ বিচারের জন্য জুরি বোর্ডের যারা প্রিন্ট মিডিয়ার সাথেসরাসরি সম্পৃক্ত নন তারা বিচার কাজ সম্পন্ন করেন। একইভাবে ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার প্রতিবেদনসমূহ বিচারের জন্য ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত নন জুরি বোর্ডের এমন সদস্যরা প্রাথমিক বিচারকাজ সম্পন্ন করেন। জুরি বোর্ডের বিচারে অগ্রগণ্য তিনটি প্রতিবেদন পুনরায় জুরি বোর্ডের সকল সদস্য সমন্বিতভাবে বিচার করেন।
বজলুর রহমান স্মৃতিপদকপ্রাপ্ত সাংবাদিকদের নামের তালিকা
২০০৮-২০২৪
পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক : বজলুর রহমান স্মৃতিপদক শুরুর সময়টা ছিল ইতিহাসের বাঁক বদলের সময়। মুক্তিযুদ্ধেও সময় নানান মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত থাকা ব্যাক্তিদের বিচারের সম্মুখীন করার প্রক্রিয়া শুরু হয় এই সময়ে । ফলে সাংবাদিকরা নানান অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে তুলে আনতে শুরু করেন সেই অঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধকালে সংঘটিত নানান নৃশংসতা ও গণহত্যার তথ্য। এইসকল প্রতিবেদন মানবতা বিরোধীদের বিচারে প্রবল জনমত তৈরিতে সহায়ক ভূমিকাও পালন করে। দেখা যায় ২০০৮ এ প্রিন্ট মিডিয়াতে শ্রেষ্ঠ প্রতিবেদক হিসেবে পুরস্কৃত হন তৎকালে সমকালের প্রতিবেদক আজিজুল পারভেজ, তিনি ‘একাত্তরে গণহত্যা : তৃণমূল পর্যায়ে’ শিরোনামের সিরিজ প্রতিবেদনের জন্য এই পুরস্কার পান, এবছর ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় পুরস্কৃত হন আমজাদ কবীর চৌধৃরী, এটিএন বাংলায় প্রচারিত তার
প্রতিবেদন মুক্তিযুদ্ধে বিশ্ববিবেক, বধ্যভূমি ’৭১ এবং মুক্তিযুদ্ধ ও ১৪ ডিসেম্বর শীর্ষক প্রতিবেদনের জন্য। ২০০৯ এ বরিশালের গণহত্যা বিষয়ক বিস্তারিত গবেষণা ও ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য বরিশালের সাংবাদিক সুশান্ত ঘোষ এই পদক লাভ করেন। ঢাকা কেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠিত পত্রিকার সাংবাদিকদের বাইরেও আঞ্চলিক পর্যায়ের সাংবাদিকদেরও বিভিন্ন সময়ে মূল্যায়ন করেছে স্মৃতিপদক জুরি বোর্ড, যাদেও মধ্যে রয়েছেন যশোরের ফখরে আলম ও রুকুনউদ্দৌলা, সিলেটের মামুন চৌধুরী, গাজীপুরের ইজাজ আহমেদ মিলন প্রমুখ। পাশাপাশি সমকালের আবু সালেহ রনি, কালবেলার রীতা ভৌমিক, জনকণ্ঠের রাজীব সাহা, বাজীব নূরের মতো প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিকরা এ পদকে সম্মানিত হয়েছেন। এর বাইরে পেশাগত সাংবাদিক নন কিন্তু গবেষণাধর্মী ফিচার প্রকাশের জন্য জুরি বোর্ড লেখক গবেষক শাহাদুজ্জামান ও ডা. খায়রুজ্জামনকে এবং পরবর্তীতে গবেষক আমিরুল রাজীবকে পদক প্রণয়ন করেন। ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে প্রণব সাহা, কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, রাহাত মিনহাজ,
হাবীব রহমান, শাহানা শারমিন, সোমা ইসলাম, শিল্পী মহলানবীশ, পার্থ সঞ্জয়সহ প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিকদের পাশাপাশি নবীন সাংবাদিকরাও পদক লাভ করেন।
প্রিন্ট মিডিয়া
| সাল | পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক | গণমাধ্যাম | প্রতিবেদনের শিরোনাম |
| ২০০৮ | আজিজুল পারভেজ ও রুকুনউদ্দৌলাহ (মৃত) (যুগ্মভাবে) | দৈনিক সমকাল দৈনিক সংবাদ |
আজিজুল পারভেজ : একাত্তরের গণহত্যা: তৃণমূল পর্যায়ে জামায়াতি নৃশংসতার শিকার পঁচাত্তর বছরের বৃদ্ধ। পিটিয়ে পানিতে ফেলে ঢিল ছুঁড়ে হত্যা হিন্দু বৃদ্ধদের কাস্তে দিয়ে জবাই: রেহাই পাননি প্রতিবন্ধী, মুসলিমলীগ নেতাও মুক্তির গান গেয়ে প্রাণ দিলেন বাউল শিল্পী কমরউদ্দিন হিন্দু পরিবারের ১৩ জনকে হত্যা করে বানানো হয় প্রমোদ কেন্দ্র অপকর্ম সমর্থন না করায় মাওলানাও রেহাই পাননি ঘাতকদের হাত থেকে মায়ের বুক জড়িয়ে থাকা শিশুরও রেহাই মেলেনি প্রার্থনারত বৃদ্ধ পুরোহিতকে তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা
১৯৭১: যশোরে নির্যাতন ও গণহত্যা (প্রথম পর্ব) |
| ২০০৯ | সুশান্ত ঘোষ | দৈনিক আজকের পরিবর্তন, বরিশাল |
চরকাউয়ায় পাকবাহিনীর গণহত্যা তালতলির চরবাড়ীয়ায় গণহত্যা বরিশালের ওয়াপদার বধ্যভূমি নলছিটি সুগন্ধা তীরের বধ্যভূমি বাটাজোর হরহর মৌজায় মরার ভিটা বধ্যভূমি আগৈলঝাড়া কাটিরায় ব্যাপটিস্ট চার্চের সামনে পাকবাহিনী হত্যা করে ৪৫ নারী পুরুষকে দক্ষিণ গাভা নরেরকাঠী বধ্যভূমি গাভাবাজার, বিশ্ববাড়ী বধ্যভূমি গাভারাম চন্দ্রপুরের পূর্ব বেরমহল বধ্যভূমি গাভার পূর্ব বেরমহল বাওনের হাট বধ্যভূমি মানপাশা ঋষিপাড়া বধ্যভূমি কলসকাঠী বধ্যভূমি রাংতা ও কেতনার বিল বধ্যভূমি গৌরনদী বধ্যভূমি শ্যামপুর বধ্যভূমি বাবুগঞ্জ ক্যাডেট কলেজ বধ্যভূমি আটঘর কুড়িয়ানা পূর্বজলাবাড়ি বধ্যভূমি মেহেন্দিগঞ্জ -মুলাদী বধ্যভূমি |
| ২০১০ | রীতা ভৌমিক | দৈনিক যায় যায় দিন | মুক্তিযুদ্ধ ও নারী একাত্তরের স্বেচ্ছাসেবিকা প্রীতিকণা দাস স্বাধীনতা যুদ্ধ বনাম নির্যাতিত নারী মুক্তিযুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের শহীদ নির্যাতিত নারী |
| ২০১১ | আবু সালেহ রনি | দৈনিক সমকাল | যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই রাজাকার কালাম ইউসুফ এখনও ভালই আছেন! শহীদুল্লা কায়সারের ঘাতক এবিএম খালেক মজুমদার সুন্দরগঞ্জের ত্রাস আবদুল আজিজ সুবহানের নির্দেশে ৪শ' ব্যক্তিকে হত্যা করা হয় নীলফামারীর ত্রাস আলবদর প্রধান আবদুল্লাহ গফরগাঁওয়ের রাজাকার ফজলুর রহমান সুলতান হত্যাযজ্ঞের মদদদাতা রুহুল কুদ্দুস ফরিদপুরের আতঙ্ক বাচ্চু রাজাকার মতিউর সিকদার নাম শুনে আজও আঁতকে ওঠে নরসিংদীবাসী আশরাফুজ্জামান খান বুদ্ধিজীবী হত্যার শীর্ষ জল্লাদ |
| ২০১২ | শরিফুজ্জামান পিন্টু | দৈনিক প্রথম আলো | বিশেষ প্রতিবেদন বিতর্কের মধ্যে যাত্রা শুরু অবহেলায় টিকে থাকা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় মুক্তিযুদ্ধের ছয় প্রকল্পই দীর্ঘসূত্রতার কবলে স্বাধীনতাস্তম্ভ প্রকল্প : চার সরকার পার করেছে কাজের অগ্রগতি সামান্য সরকার পরিবর্তন হলেই বেড়ে যায় মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা! গুলিস্তান কমপ্লেক্সের নামসর্বস্ব মালিক মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট : প্রতিষ্ঠান ৩২টি, চলছে তিনটি |
| ২০১৩ | অপূর্ব শর্মা | যুগভেরী যুগভের | |
| ২০১৪ | রাজীব নূর | দৈনিক সমকাল | মুক্তিযুদ্ধে সেইসব কিশোর খেতাবপ্রাপ্ত এবং শহীদেরাও সনদ হারাতে পারেন বঙ্গবন্ধুর বীরবিচ্ছু লালু পিতৃহত্যার বদলা নিতে যুদ্ধে গিয়েছিল আবু সালেক সনদ পদক নিয়ে ভাবেন না মৃত্যুঞ্জয়ী মোজাম্মেল তারামন বিবির ভয় বিচ্ছু জালালের ললাটলিখন আবু জাহিদ : পান্থশালায় ক্ষণিকের অতিথি আরেক যুদ্ধের কথা বললেন আবদুল্লাহ হিল বাকী রফিকুলকে স্মৃতিতাড়িত করে হাঁটুর গুলির দাগ বিমান বিধ্বংসী ইসমাইল আল মামুন সরকারের দুঃসাহসী অভিযান ব্রিজ গুঁড়িয়ে দিতে ডাক পড়ত গেরিলা হাবিবের রফিকুল হক নান্টু কেবল ছবি নন মুক্তিযোদ্ধাদের বিদ্যালয় |
| ২০১৫ | ইজাজ আহমেদ মিলন | দৈনিক গণমুখ | বিস্মৃত সেই সব শহীদ জহিরউদ্দিন : কন্যার কষ্টগুলো পাথর হয়ে গেছে শহীদ শাহাবউদ্দিন : তিনি ফিরে এলেন কিন্তু লাশ হয়ে শহীদ শামসুদ্দীন : পথের দিকে আজও চেয়ে থাকেন স্ত্রী আনোয়ারা শহীদ গোলাম মোস্তফা : তেতাল্লিশ বছরেও মেলেনি স্বীকৃতি শহীদ খন্দকার আবুল খায়ের : পুরো দেশটাই যেন বাবার কবরস্থান শহীদ মোফাজ্জল হোসেন : ছেলের জন্য কেঁদে কেঁদে শহীদ জননীর দু’চোখ অন্ধ হয়ে গেছে শহীদ আলমগীর বাদশা আকন্দ : ছেলের যুদ্ধে যাওয়াই বাবার অপরাধ শহীদ জামাল উদ্দিন : তেতালি -শ বছরেও থামেনি কন্যার সে কান্না শহীদ আবদুল হালিম : সংসারটা গুছিয়েই বিয়ে করার কথা ছিল শহীদ সিরাজুল ইসলাম : অভাবের আগুনে ঝলসানো সংসারে তার জন্ম শহীদ আব্দুর রশিদ চিনু: গামছায় করে চিড়া মুড়ি নিয়ে যুদ্ধে গিয়েছিলেন শহীদ আমজাদ হোসেন মোড়ল : ফিরে আসলেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতেন শহীদ তহিজ উদ্দিন এবং আব্দুল হালিম : রক্তে ভেজা নিথর দুটি দেহ আনা হয় গরুর গাড়িতে শহীদ নায়েক মুহাম্মদ আলী : বাবাকে বললেন— তুমি থাকো আমি আসতাছি শহীদ আব্দুল বাতেন আকন্দ: বন্ধুদের খোঁজ নিতে গিয়ে আর ফিরে এলেন না শহীদ মাইন উদ্দিন : শকুনদের পুঁতে রাখা মাইনে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় দেহ শহীদ আজম আলী সরকার : বাড়িটির জ্বালিয়ে দিয়ে হত্যা করে নরপশুরা শহীদ মানিক ও সালেহা আক্তার : স্বামী- স্ত্রীর হাতে তখনও ছিল মেহেদী রঙ শহীদ আব্দুস সাত্তার ভাঙ্গী : দুই দিন অমানুষিক নির্যাতনের পর গুলি করে হত্যা করা হয় শহীদ আতর আলী : মায়ের সামনেই ছেলেকে ব্রাশ ফায়ারে হত্যা করা হয় শহীদ মাজম আলী মৃধা : পালিয়ে যুদ্ধে গিয়েছিলেন এই দেশপ্রেমিক শহীদ ইসমাইল হোসেন শেখ : ঘর থেকে টেনে হিচঁড়ে নিয়ে ব্রাশ ফায়ার করা হয় নন মুক্তিযোদ্ধাদের বিদ্যালয় |
| ২০১৬ | ওয়াকিল আহমেদ হিরণ | দৈনিক সমকাল | একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল-১ নির্যাতন কেন্দ্রের তালিকা নেই নির্যাতিত ২০-২৫ লাখ একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল-২ ফিজিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার ভয়ঙ্কর এক নাম একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল-৩ টাউনহল থেকে ভেসে আসত নির্যাতনের আর্তনাদ একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল-৪ নির্যাতনের স্মৃতি স্মরণ করতেই কেঁদে ওঠেন অনেকে একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল - ৫ পাবনায় নির্যাতন চলত নিজামীর নির্দেশে একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল - ৬ মুজাহিদ ও বাচ্চু রাজাকারের নিয়ন্ত্রণে ছিল ফরিদপুর একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল - ৭ মূর্তিমান আতঙ্কের নাম ডালিম হোটেল একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল৮ ‘গুডস হিল’ মানেই বর্বরতা, নৃশংসতা একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল - ৯ মাংস কাটত, লবণ লাগাত ওরা একাত্তরের সেইসব টর্চারসেল -১০ নির্যাতনের কথা আর ভাবতে চান না কেউ |
| ২০১৭ | রীতা ভৌমিক | দৈনিক যুগান্তর | পাকবাহিনীর বর্বরতার বিবরণ পুলিশ সদস্যের মুখে পাক সেনারা চিৎকার করে বলে ওদের খতম কর পিলখানায় ২৫ মার্চ রাতে হত্যাযজ্ঞ চালায় ২২ বেলুচ রেজিমেন্ট ইকবাল হলে দাঁড় করিয়ে গুলি করে পাক সেনারা জগন্নাথ হলের মাঠে লাইনে দাড় করিয়ে ব্রাশ ফায়ার কলমা পরেও রক্ষা পায়নি স্বামীজি বাবার লাশের সৎকারের সুযোগ পাইনি বিউটি বোর্ডিংয়ে পাক বাহিনীর হানা কবি মেহেরুন্নেসা ও মায়ের শিরোচ্ছেদ, দু’ভাইকে গলা কেটে হত্যা শারীরিক শিক্ষা কলেজ ছিল টর্চার ক্যাম্প রোকেয়া হলের কোয়র্টাওে ৪৫ জনকে হত্যা করা হয় প্রেসিডেন্ট হাউজের ইপিআর সদস্যের ওপর গুলি একাত্তরের শহীদ স্বামীর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি চান দুই জায়া আজও রাষ্ট্রীয়ভাবে শহীদ পরিবারের স্বীকৃতি পেলাম না: গনিয়া তাতী কেমন আছেন পূর্ব সনমান্দীর শহীদ স্বজনরা আমার শহীদ পুতের কবরটা ভাইঙ্গা ফালাইতে চায় : হারিছা বেগম সবহারা শহীদ জায়া গোলাকতারের একটাই খোয়াব : স্বজনদের নাম শহীদেও তালিকায় দেখতে চাই হানাদাররা লাইত্থাইয়া লাইত্থাইয়া দেখে মরছি কিনা : বেলা রানী দাস একাত্তরের শহীদদের পূর্ণ তালিকা নেই |
| ২০১৮ | ফখরে আলম (মৃত) | দৈনিক কালের কন্ঠ | স্মৃতিময় একাত্তর ঃ বাঘারপাড়া হত্যাকান্ড স্বাধীনতার দরজা চৌগাছা রণাঙ্গন প্রথম মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত রাজাকার চিকন আলী আমি যুদ্ধ দেখেছি যশোরের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যা করেছে মেহের জল্লাদ খালেক রাজাকার ‘ধোয়া তুলশির পাতা’ সদা উড্ডীন একাত্তরের সেই পতাকা আমাদের বীরাঙ্গণা মুক্তিযুদ্ধবিধবার যুদ্ধ দুই মুক্তিযোদ্ধার গল্প মুক্তিযোদ্ধার গল্প মুক্তিযোদ্ধার গল্প মুক্তিযোদ্ধা মায়ারানী সরকারকে সার্টিফিকেট দেন ইন্দিরা গান্ধি |
| ২০১৯ | ইজাজ আহমেদ মিলন | মুক্ত সংবাদ | মানুষের রক্তে লাল হয়ে যায় বেলাইয়ের জল বাবা, মা, স্ত্রী ও ছেলে-মেয়ের সঙ্গেই মৃত্যুকে আলিঙ্গণ করেন বাবু শীল পড়ে থাকে শেয়ালে খাওয়া বুলু আর ফুলুর বিভৎস দেহ কন্যাকে কোলে নিয়েই জলে ডুবে যান গুলিবিদ্ধ সত্য দাস বাকেরের মুখে মৃত মায়ের স্তন, পাশেই পড়ে আছে তিন সন্তানের লাশ মা ও চার ভাইবোন হারানো হামিদার এখনো সঙ্গী কান্না বৃদ্ধাঙ্গুল দেখানোর পরই গুলি ছুড়ে মনো শীলের বুকে বঙ্গবন্ধুর পাঠানো চিঠিতেই সান্তনা খুঁজে ফিরেন স্বামী হারা শহর বানু মা ছেলে দুই মেয়ে ও শাশুড়ির রক্তে ভরে ওঠে নৌকা বর্বর আগুনে পুড়ে অঙ্গার হয়ে যায় বৃদ্ধা যামিনীর শরীর টাকা দিতে না পারায় আছমতের বুক ঝাঝঁরা করে দেয় পাকিস্তানিরা এ কাহিনী শুধুই কান্নার! শুধুই বিষাদ বেদনার মেয়ের রক্তমাখা নিথর দেহ বেলাইয়ের জলে ফেলে দেন পার্বতী বুকের শিশু বুকেই থাকে- ভেসে উঠে জলে কালিতারার লাশ পড়ে থাকলেও দুই কন্যা আর ভাই ভেসে যায় জলে নৌকায় হাসুনী, জলে ভেসে যায় সবিতা মুখ আর বুক ঝাঁঝরা হয়ে যায় শাহাব উদ্দিনের বিজয়ের দেখা সেই বিকেল এবং শেষ হয়ে হইলো না শেষ |
| ২০২০ | রাজন ভট্টাচার্য ও মো.মামুন চৌধুরী (যুগ্মভাবে) |
দৈনিক জনকন্ঠ কালবেলা |
রাজন ভট্টাচায প্রথম চাহনিতেই জমাট রক্তপুঞ্জের দাগ দেখতে পেয়েছিলাম ক্ষুধার্ত দানবের ভয়াবহ ছায়া দুই ভিন্ন মেরুতে নিজেদের আবদ্ধ রেখেছিল বেশিরভাগ দেশ টিক্কা খানের ভয়ঙ্কর রক্তস্নান-দু’টি শিশু বাদে গ্রামের কেউ বেঁচে নেই পাকিস্তান কর্তৃপক্ষের তথাকথিত শ্বেতপত্র অগ্রহণযোগ্য ঐ বিচারের সাক্ষ্য-প্রমান মিথ্যা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা লাভ অবশ্যম্ভাবী ইসলামাবাদের চাকরী আমরা ত্যঅগ করলাম বিবেকের নির্দেশে সূরা শোনার পর পাকি সেনারা বলেছিল এরা মুসলিম নয়, তারপর হত্যা বাংলার বুদ্ধিজীবীদের লাশ ডোবায় পড়ে আছে যুদ্ধের ভেতর দিয়ে নতুন একটি রাষ্ট্রের জন্ম মো.মামুন চৌধুরী সবুজ পাহাড়ে লাল রঙ স্মৃতিস্তম্ভে ভাসছে তীর ধনুকের যোদ্ধাদের ইতিহাস একের পর এক লাশ পানিতে ভাসছিল মুক্তিযুদ্ধে জীবন বিলিয়ে দেয়া নিবারন উরাংকে কেউ মনে রাখেনি মৃত্যুর পরও কি স্বীকৃতি পাবে না বীরাঙ্গনা জানকী যুদ্ধের স্মৃতি মনে করে যিনি মানষিক ভারসাম্যহীন |
| ২০২১ | আবু সালেহ রদৈনিক সমকাল দৈনিক প্রথম আলোনি ও শাহাদুজ্জামান ও ড. খায়রুল ইসলাম (যুগ্মভাবে) |
আবু সালেহ রনি জেগে উঠছে একটি নতুন জাতি ইতিহাসের সাক্ষী আম্রকানন বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে মওলানা ভাসানীর চিঠি বঙ্গবন্ধুর মুক্তির জন্য বিশ্বব্যাপী তৎপরতা ইয়াহিয়ার ধুম্রজালের পাল্টা জবাবে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১১ সেক্টরে রণাঙ্গনের যুদ্ধকৌশল নির্ধারণ রাষ্ট্র নির্বিশেষে নাগরিকেরা বাংলাদেশের পক্ষে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ : সংগীতে মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের পক্ষে অনুকূল ভারসাম্য : ভারত-সোভিয়েত মৈত্রীচুক্তি পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর বিচার শুরু কোন শক্তিই সংগ্রামকে স্তব্ধ করতে পারবে না : ইন্দিরা গান্ধীর ঘোষণা মুজিবনগর সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদ ৯০ লাখ শরণার্থীর তথ্য প্রকাশ ভারতের ভারতের সাথে আত্মঘাতি যুদ্ধের পথে পাকিস্তান বিশ্বের দৃষ্টিতে পাকিস্তানি বাহিনীর ধর্ষণ বর্বরতা ইন্দিরার সফরে পশ্চিমা বিশ্বে অনুকূল বাতাস রণাঙ্গনে আগুয়ান বীর মুক্তিযোদ্ধারা সেই রক্তরাঙা ঈদ মুক্তি যুদ্ধে নতুন মাত্রা প্রবল আক্রমনে পর্যদুস্ত পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী চূড়ান্ত পর্বে যুদ্ধের রণকৌশলে চার সেক্টর মরিয়া পাকিস্তানের ভারত আক্রমণ মুক্তিযুদ্ধের উত্তাপ ছড়াল জাতিসংঘে জাতিসংঘে আবার ভেটো ও চিত্তাকর্ষক বিতর্ক, জোর যুদ্ধ স্বাধীন বাংলাদেশকে প্রথম ভুটান ও ভারতের স্বীকৃতি তুমুল মুক্তিযুদ্ধ রণাঙ্গনে ও জাতিসংঘে আত্মসমর্পনের চূড়ান্ত বার্তা : হাতিয়া ডাল দো সপ্তম নৌবহর ঘিরে উত্তেজনা মুক্তি আতংকে পাকিস্তানিরা : ঢাকা মুক্তির অপেক্ষায় জাতিসংঘে পাকিস্তানের নাটুকেপনা বাঙালি বুদ্ধিজীবী হত্যার নীল নকশা পাকিস্তানিদের ঢাকা ঘেড়াও হয়ে পড়ায় নিয়াজির ত্রাহি অবস্থা পাকিস্তান প্রশাসনের বিদায় ঘন্টা যুদ্ধ বিরতির প্রস্তার ছিড়ে জাতিসংঘ ছাড়লেন ভূট্টো লাখো শহিদের রক্তে বাংলাদেশের লাল সূর্য মুজিব নগর সরকারের মন্ত্রীরা এলেন ঢাকায় শাহাদুজ্জামান ও ড. খায়রুল ইসলাম জি সি দেবকে হত্যা : নতুন তথ্য মৃত্যুতেও হয়রানির শেষ হয়নি: জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা এক নৃশংস হত্যা যজ্ঞের অধ্যায় একাত্তরের ঢাকা মেডিকেল কলেজ এবং একটি প্রসবের ইতিবৃত্ত ১৯৭১ সালে শরণার্থী শিবিরে মৃতের সংখ্যা কত? |
|
| ২০২২ | রাজীব নূর ও আমিরুল রাজিব (যুগ্মভাবে) |
দৈনিক সমকাল ডেইলি স্টার |
রাজীব নূর ইতিহাসের ছেঁড়াপাতা-১: ঢাকা পড়ে আছে জাগ্রত চৌরঙ্গী ইতিহাসের ছেঁড়াপাতা-২: অবহেলায় হারিয়ে গেছে লাখো দলিল ইতিহাসের ছেঁড়াপাতা-৩ : দেশে কত বধ্যভূমি জানে না কেউ ইতিহাসের ছেঁড়াপাতা-৪ : ব্যক্তির চেষ্টায় গড়া জাতির স্মৃতিঘর ইতিহাসের ছেঁড়াপাতা-৫ : স্বীকৃতির সুযোগ নষ্ট করছে সরকার আমিরুল রাজিব Women Photographers of the Bangladesh Liberation War |
| ২০২৩ | ঝর্ণামনি ও আহমেদ ইশতিয়াক (যুগ্মভাবে) |
ভোরের কাগজ ডেইলি স্টার |
আহমেদ ইশতিয়াক In search of the forgotten killing |
| ২০২৪ | সাহাদাত পারভেজ | দেশ রূপান্তর | একটি আইকনিক ছবির ভ্রান্তি |
ইলেকট্রনিক মিডিয়া
| সাল | পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক | গণমাধ্যাম | প্রতিবেদনের শিরোনাম |
| ২০০৮ | আমজাদ কবীর চৌধুরী (মৃত) | এটিএন বাংলা | মুক্তিযুদ্ধে বিশ্ববিবেক বধ্যভূমি ’৭১ মুকিযুদ্ধ ও ১৪ ডিসেম্বর |
| ২০০৯ | প্রণব সাহা | এটিএন নিউজ | মুক্তিযুদ্ধের উপাখ্যান : ১৪ পর্ব |
| ২০১০ | কাজী সাজ্জাদ আলী জহির | বিটিভি | করিম মাঝির দাফন হলো না ওরা মসজিদের ইমামকেও হত্যা করলো |
| ২০১১ | এটিএন নিউজ টিম | এটিএন নিউজ | সেই রাজাকার- ১৪ পর্ব |
| ২০১২ | রাহাত মিনহাজ | এটিএন বাংলা | বিশেষ রিপোর্ট : ৩ পর্ব |
| ২০১৩ | রাজীব দাশ | চ্যানেল আই | |
| ২০১৪ | মিজান মালিক | যমুনা টেলিভিশন | ধারাবাহিক প্রতিবেদন : সংখ্যা ৭০০০ হাজার প্রতিবাদকারী না দুষ্কৃতকারী যোদ্ধা ১৯৭১ |
| ২০১৫ | মৌমিতা জান্নাত | মাছরাঙা টেলিভিশন | বীরাঙ্গনাদের নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন |
| ২০১৬ | মো. আলাউদ্দিন আহমেদ | যমুনা টেলিভিশন | ‘বীর নিবাসে’ কার বসবাস? |
| ২০১৭ | সোমা ইসলাম | চ্যানেল আই | মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ধারাবাহিক প্রতিবেদন |
| ২০১৮ | শিল্পী মহলানবীশ | একাত্তর টিভি | মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক ১০টি প্রতিবেদন (মুক্তিযদ্ধে ত্রিপুরার ভূমিকা ও ভারতেশ্বরী হোমস নিয়ে |
| ২০১৯ | জি এম ফয়সাল আলম | চ্যানেল ২৪ | অজানা গণহত্যা অজানা গণহত্যা ফলোআপ |
| ২০২০ | শাহনাজ শারমিন | নাগরিক টিভি | বিজয়ের রক্তিম সূর্য ( ধারাবাহিক প্রতিবেদন) |
| ২০২১ | পার্থ সঞ্জয় | একাত্তর টিভি | একাত্তরে বসু বাহিনী (ধারাবাহিক প্রতিবেদন) |
| ২০২২ | হাবিব রহমান | যমুনা টেলিভিশন | পুলিশ মুক্তিযোদ্ধা, সম্মান আছে স্বীকৃতি নেই |
| ২০২৩ | লায়লা নওশিন | চ্যানেল আই | মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত পর্বে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বাংলাদেশ ইস্যু |
| ২০২৪ | শফিক আহমেদ | একাত্তর টেলিভিশন | রণাঙ্গনের স্মৃতি (১৫ জন মুক্তিযোদ্ধার সাক্ষাৎকার) |
