ক্যাপ্টেন মাহবুবের নেতেৃত্বে মুক্তিযোদ্ধা দল কুমিল্লার দক্ষিণে পাকসেনাদের কংসরতলা ঘাঁটির ওপর অতর্কিতে আক্রমণ চালায়। তিন ঘণ্টা যুদ্ধের পর পাকসেনারা এতই বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে যে, কংসতলা অবস্থান পরিত্যাগ করে তারা কুমিল্লায় চলে যেতে বাধ্য হয়। এই যুদ্ধে পাকবাহিনীর সুবেদার শাহজামানসহ ১৬…
ময়মনসিংহে মুক্তিবাহিনী কোম্পানি কমান্ডার আবুল কাশেম ও প্লাটুন কমান্ডার মনিরুদ্দিনের নেতৃত্বে পাকবাহিনীর ভালুকা ঘাঁটির ওপর আক্রমণ চালায়। এই আক্রমণে ৪ জন পাকসেনা ও ৩ জন রাজাকার নিহত হয়। ২নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর ৪র্থ বেঙ্গলের ‘বি’ কোম্পানি পাকসেনাদের নয়ানপুর অবস্থানের ওপর অতর্কিতে…
২নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনী ৪র্থ বেঙ্গল রেজিমেন্টের একিট শক্তিশালী দল কায়েমপুর পাকসেনা ঘাঁটি আক্রমন করে। চার ঘণ্টা যুদ্ধের পর পাকসেনারা মুক্তিযোদ্ধাদের চাপের মুখে টিকতে না পেরে কায়েমপুর ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এই যুদ্ধে ১৫ জন পাকসেনা নিহত ও ৩০…
মুক্তিবাহিনীর গেরিলা দল পাকসেনাদের একটি দলকে মাগুলা বাজার থেকে রসদ নিয়ে দেহার থানার কাম্পো যাবার পথে আক্রমণ করে। এই আক্রমণে ১৪ জন পকসেনা নিহত ও ৮ জন আহত হয়। গেরিলা যোদ্ধারা পাকসেনাদের সমস্ত রসদ দখল করে। ৪নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনী পাকসেনাদের…
২নং সেক্টরে ২৫০ সদস্যবিশিষ্ট পাকসেনা ও রাজাকারদের একটি দল রামগঞ্জ বাজারের দিকে অগ্রসর হয়। এই খবর পেয়ে মুক্তিবাহিনীর ৫০ জন যোদ্ধার একটি দল রামগঞ্জ বাজারের পূর্বদিকে পাকসেনাদের জন্য অ্যামবুশ পাতে। পাকসেনা ও রাজাকারের দল অগ্রসর হবার পথে অ্যামবুশের আওতায় এলে…
১নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর ১৫ সদস্যের একটি গেরিলা দল গুতুমা নামক স্থানে পাকসেনাদের অ্যামবুশ করে। এই অ্যামবুশে ৩ জন পাকসেনা হতাহত হয়। ১নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনী রকেট লাঞ্চারের সাহায্যে পাকসেনাদের চম্পকনগর বিওপি অবস্থানের ওপর তীব্র আক্রমণ চালায়। এই আক্রমণে পাকবাহিনীর বহু বাঙ্কার…
পাকবাহিনীর একটি শক্তিশালী দল ১৭টি নৌকায় মুক্তিবাহিনীর রেইডিং দলকে আক্রমণ করার জন্য নবীনগরের দিকে অগ্রসর হয়। পাকসেনাদের নৌকাগুলো বিদ্যাকোর্ট গ্রামের নিকট পৌঁছালে মুক্তিযোদ্ধারা তাদেরকে অতর্কিত আক্রমণ করে। এই আক্রমণে পাকবাহিনীর ৫টি নৌকা ডুবে যায় এবং ২৫ জন পাকসেনা নিহত ও…
২নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর এক প্লাটুন যোদ্ধা ও ১৬ জন গেরিলা লে. ইমামুজ্জামানের নেতৃত্বে মর্টার ও রকেট লাঞ্চারের সাহায্যে পাকহানাদার বাহিনীর গোবিন্দমাণিক্য দিঘী ঘাঁটির ওপর অতর্কিত আক্রমণ চালায়। এই আক্রমণে পাকসেনা ঘাঁটির কযেকটি বাঙ্কার ধ্বংস হয় এবং ১৫ জন পাকসেনা নিহত…
৭নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনী কাটাখালী বিদ্যুৎ কেন্দ্রে অবস্থানরত পাকবাহিনীর ওপর ৩ ইঞ্চি মর্টারের সাহায্যে ব্যাপক আক্রমণ চালায়। এই আক্রমণে পাকবাহিনীর ২ জন সৈন্য নিহত ও ১০ জন আহত হয়। ২নং সেক্টরে সুবেদার গোলাম আম্বিয়ার নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধা দল শ্রীপুর এলাকায় পাকহানাদরদের অ্যামবুশ…
২নং সেক্টরে মুক্তিবাহিনীর ২/৩ শ গেরিলার একটি দল পালং থানায় অবস্থানরত পাকবাহিনীর ওপর অতর্কিত আক্রমণ চালায়। চার ঘণ্টা সম্মুখ যুদ্ধের পর পাকবাহিনীর সদস্যরা ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে যায়। এই যুদ্ধে ৫০ জন পাকসেনা, রাজাকার ও পাকপুলিশ নিহত হয়। মুক্তিবাহিনীর গেরিলাদল সম্পূর্ণ…